সকলের আশীর্বাদ এবং সহযোগিতাকে সঙ্গে নিয়ে প্রকাশিত হলো বীরভূম সংস্কৃতি বাহিনীর উদ্যোগে পদচিহ্ন সাহিত্য পত্রিকা ( তারাশঙ্কর সাহিত্যসভার মুখপত্র ) ম্যাগাজিনটি পড়ার নিয়মাবলী - ১| সম্পূর্ণ ম্যাগাজিনটি পড়তে ক্লিক করুন বামদিকের উপরে থাকা " Home " সুইচ এ । তারপর আপনারা একটি একটি করে দেখতে পাবেন এবারের সংখ্যার পোস্ট গুলি । যে লেখাটি পড়তে চান " Read more " বাটনে ক্লিক করলে সবটা পড়তে পারবেন। ২| পড়ার পর নিজের অভিজ্ঞতা জানান নিচে কমেন্ট বক্সে । আর " Share " বাটন এ ক্লিক করে লিংক কপি করে নিয়ে নিজের মত করে এই ম্যাগাজিনটি সবাইকে পড়তে সুযোগ করে দিন। ৩| এই ম্যাগাজিনের সমস্ত পোস্টের কপিরাইট তারাশঙ্কর সাহিত্যসভা এবং লেখকের নামে রেজিস্টার্ড । বিনা অনুমতিতে এই ম্যাগাজিনের কোনো লেখা ব্যবহার বারন । ( Copyright act 2019-20 ) ধন্যবাদান্তে - ডঃ উজ্জ্বল মুখোপাধ্যায় ( সম্পাদক , বীরভূম সংস্কৃতি বাহিনী ) , সুনীল পাল ( সভাপতি , তারাশঙ্কর সাহিত্যসভা ) , অর্ঘ্য মুখার্জ্জী ( সম্পাদক, তারাশঙ্কর সাহিত্যসভা )
( পদচিহ্ন-এর প্রথম সংখ্যায় কলকাতায় তারাশঙ্করের ৫০তম জন্মদিন উদযাপনের একটি বিবরণ প্রকাশিত হয়েছিল। তাতে বলা হয়েছিল যে কলকাতার সে অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে তারাশঙ্করের সহপাঠী বন্ধু কবি কমলাকান্ত পাঠক স্বরচিত একটি কবিতা পাঠ করেছিলেন। কবিতাটি শুনে তারাশঙ্কর সহ অনেকের চোখেই জল এসে গিয়েছিল। এখানে সেই কবিতাটির পূর্ণপাঠ দেওয়া হলো। স্বভাবতই কবিতাটির কোন শিরোনাম ছিল না। এই শিরোনামটি আমার দেওয়া। -- সুনীল পাল। ) গুরু গরবের ধন আমাদের -- ওগো তারাশঙ্কর, জন্মবর্ষ-স্মরণোৎসবে তব -- স্নেহ-শ্রদ্ধার চন্দনদ্রবে-মাখানো আমার প্রণতি তোমারে নিবেদি যুগ্মকর। আমি আসিয়াছি -- গোকুলের দূত শতধা-শীর্ণ বৃন্দারণ্য হতে -- আসিয়াছি আমি -- তব কৈশোর-লীলানিকেতন বনের বার্তা ব'য়ে ; মনের কথাটি তার -- অঞ্চলে নিধি -- পঞ্চাশোর্ধ্বে ফিরিয়া পাইবে, -- বাসনা চমৎকার ! জানে, -- রাজা আসি রাখালিয়া-খেলা খেলিতে পারে না বনে, কিন্তু বাধা কি বাসনা জাগিতে মনে ! আজি রাজসমারোহে -- পুত্রগরবে স্ফীতবক্ষের বিগলিত ক্ষীরধারে বিরহের মধুবেদনার কালি মথিয়া যতনে জননী যশোদা তব কাজর করিয়া পাঠায়ে দিয়েছে হেথা ; বাসনার সাথে পূত স্নেহাশ্রু মিশায়ে দিয়েছে দই-হলুদে...